ফোনের রেডিয়েশনে কি ব্রেইন টিউমার হয়?

Posted on

মোবাইল ফোন আমাদের লাইফে আমরা প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন রকমের ফোন ইউজ করে থাকি আর এই ফোন গুলো থেকে যে রেডিয়েশন টা বের হয় এটা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটুকু ক্ষতিকর ক্ষতিকর কিনা অনেকের মনে করে থাকে মোবাইলের রেডিয়েশন আমাদের ব্রেইন টিউমার বা ক্যান্সার এর কারণ হতে পারে।

ফোনের রেডিয়েশনে কি ব্রেইন টিউমার হয়?

এর বাইরে আরও নানান রকমের হেলথ হাজার নাকি আছে তো এটা আরেকটু বেশি সময় যখন আমরা দেখিয়েছে স্মার্টফোনে কতটুকু রেডিয়েশন মিট করতে পারবে এটার উপরে কিন্তু কিছু লিমিটেশন আছে পৃথিবীর প্রায় প্রত্যেকটা দেশেই এ লিমিট করে দেয়া হয়েছে যেটাকে বলে সার ভ্যালু বা এস এ আর জার্মানি হচ্ছে স্পেসিফিকেশন গ্রেট ইস্টার্ন দিয়ে আসলে ফোন কতটুকু রেডিয়েশন বের করতে পারবে।

fgjtyjkty

এখনো পর্যন্ত কন্টিনিউ চলছে তার আদেশগুলো করেছে সেগুলো থেকে তারা কনক্লুশনে এসেছে যে আসলে মোবাইল ফোনে যে রিলেশনটা আছে এটা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য তেমন কোনো ক্ষতির কারণ না কেন ক্ষতি হয় না বাট কি কি কারণ থাকতে পারে বা কিভাবে কাজ করে মোবাইলে রেডিয়েশন এটা নিয়ে কথা বলব তার আগে আমি একটা উদাহরন দিয়ে আপনাদের কে বোঝায় যে আসলে কিভাবে আমরা বুঝতে পারি যে স্মার্ট ফোনের রেডিয়েশন আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকারক না সিগারেট তৈরি হয়।

মোবাইল ফোনে রিলেশন

সিগারেট পান যখন মানুষের আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে তখন কিন্তু ফুসফুস কিংবা লান্স ক্যান্সারের পরিমাণ সেই পরিমাণ বাড়তে থাকে একদিক দিয়ে ধূমপানের পরিমাণ বাড়তে থাকে অন্যদিকে ফুসফুসে ক্যান্সারের পরিমাণ বাড়তে থাকে কিন্তু সেই ১৯৯০ সাল থেকে মোবাইল ফোন ইউজ আস্তে আস্তে ওয়াইফ হতে থাকে সেই তুলনায় কিন্তু ব্রেইন ক্যান্সার বা ব্রেইন টিউমার।

যেটা মানুষ আসলে ধারণা করছে যে হবে সেই পরিমাণে কিন্তু ব্রেইন টিউমারের পরিমাণ বাড়ছে না স্মার্টফোনের বা যেকোনো মোবাইল ফোনের নিউজ এর পরিমাণ প্রচুর পরিমাণে বাড়ছে সেই তুলনায় ব্রেইন টিউমার বা ক্যান্সার এর পরিমাণ একদমই পারছে না একদমই ফ্ল্যাট আছে আমরা বুঝতে পারি যে আসলে স্মার্ট ফোনের রেডিয়েশন।

এটি মা কিংবা ক্যান্সারের কারণ হতে পারে না এখন অনেকে আবার মনে করছে যে আসলে স্মার্টফোনের যেই অ্যাপসটা এটাতো রিসেন্টলি স্টেমিনা নয় মাত্র 38 বছর হয়েছে। ৩০ বছর বা তার ওপর একটু সময় হয়েছে সময়ের মধ্যে আসলে ক্যান্সার-টিউমার ডেভেলপ করে না আরো অনেক সময় লাগে এটা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করেছে তারা কনক্লুশনে এসেছে যে আসলে ব্রেইন টিউমারের কারণ এটা হতে পারে না তারা স্টাডি করছেন লংটাইম ইফেক্ট আসলে এটা দেখার জন্য।

স্মার্টফোনের অ্যাপসটা

যে long-term এগিয়ে মানুষকে ক্যান্সার কিংবা হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট পসিবিলিটি খুবই কম এবং কথা হচ্ছে কেন কম বা কি কারনে স্মার্ট ফোনের রেডিয়েশন আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকারক না স্মার্ট ফোনের রেডিয়েশন কে বলা হয় ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন বা ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে আমরা কিন্তু প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ৫১২ ম্যাগনেটিক ফিল্ড আরে এক্সপোজড হয়ে থাকে ফর এক্সাম্প্লে টিভি-রেডিও মাইক্রোওয়েভ ওভেন গুলো আছে সেগুলো আমাদের সামনে যে ভিজিবল লাইট থাকে।

uioop;8p89

কিন্তু এই এলেক্ট্রমাগ্নেটিক ফিল্ড আছে এগুলো প্রচুর পরিমাণে লম্বা হয়ে থাকে মানে চেষ্টা হয় এলেক্ট্রমাগ্নেটিক ওয়েভস প্রচুর লম্বা হয় এবং এগুলোর এনার্জি খুবই কম হয় দুই ধরনের হয় একটা হচ্ছে আয়নিজিং রাদিয়েশন আরেকটা চন্দনাইশে ক্রিয়েশন ইঞ্জয়িং রেডিয়েশনের লম্বা ও লম্বা এবং আমরা বেশিরভাগ সময় হচ্ছে এ নন আয়োনাইজিং রেডিয়েশন দ্বারা স্পষ্ট হয়ে থাকে যেটা আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকারক না 09 19 ইং রেডিয়েশন যখন কোন পদার্থের মধ্যে খিত করে তখন সেই পদার্থের ভেতরে।

এলেক্ট্রমাগ্নেটিক ফিল্ড

যে মলিকিউল আছে কিংবা যেটা আছে সেই এড করার পরে অ্যাডজাস্ট কাপের ভেতরে যে ইলেকট্রন গুলো আছে সেই ইলেকট্রনগুলো ছিটকে বের হয় না আমরা যদি রেডিয়েশনের কথা বলে সেই আমেজিং রেডিয়েশন ওয়েভলেঙ্থ আছে সেটা খুবই স্বল্প এবং সেটার এনার্জি টা অনেক বেশি হয় যার ফলে সেটা যখন কোন মালিকের কিংবা এটমি হিট করে তখন সেই এটম থেকে ইলেকট্রনগুলো ছিটকে বের হয়ে যায় এবং সেই একাউন্টা কানেক্ট হয়ে যায় কিন্তু প্রচুর পরিমাণে।

আমার কিন্তু আসলে আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকারক না কারণ এটা থেকে যেগুলো আছে সেগুলো বের করতেই হচ্ছে মোটামুটি সাইন্টিফিক একটা ব্যাপার আমরা হয়তো বা বুঝে গিয়েছেন আমি যে যে বিষয় গুলো নিয়ে কথা বললাম এবং হু থেকে যে স্টেটমেন্টটা আসছে যে মোবাইলের রেডিয়েশন আসলে খুব একটা ক্ষতিকারক না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *