অপটিক্যাল ফাইবার শব্দবন্ধ নদীর সাথে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত বর্তমানে যোগাযোগ ব্যবস্থার যে স্বর্ণযুগে আমরা বসবাস করছে তার অন্যতম হাতিয়ার এই প্রযুক্তিটি আমাদের পাঠানো তথ্য খেয়াল রুমে পৌছে দেয় এক স্থান থেকে অন্য স্থানে একটু কল্পনা করুন আমাদের পাঠানো সকল তথ্য ছবি অডিও ভিডিও সব কিছু আলো রয়ে পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে ফেরালো হিসেবে হাজার হাজার মাইল পেরিয়ে ছুটেছে.
গন্তব্যস্থলে অপটিক্যাল ফাইবারের কল্যাণের প্রতি নিয়ত ঘটে চলেছে আমাদের চারপাশের এই অসাধারণ প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ইতিহাস এবং কিভাবে এটা কাজ করে তা নিয়ে আমাদের সাধারণ তথ্য পাঠানো হয়ে থাকে যে জবাব বিদ্যুৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গের মাধ্যমে কিন্তু এটা সমস্যা হলে একসাথে ওঠে এটা পাঠানো যায় না আবার তথ্য পাঠাতে অনেক বেশি সময় লাগে।
স্যাটেলাইট ও অপটিক্যাল ফাইবার এর মধ্যে কোনটি বেশি কার্যকর
তাই গবেষকরা চিন্তা করলেন আলোকে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করার মাইক্রোওভেনে আলোর কম্পাঙ্ক প্রায় এক লক্ষ গুণ বেশি হলে ক্যারিয়ার হিসেবে ব্যবহারের জন্য আরও অনেক বেশী কার্যকরী আলু তথ্য বই নিয়ে যাবে কিন্তু আলোকে বয়ে নিয়ে যাওয়া হবে কিভাবে প্রথমে কাজকে মনে ধরল তাদের পাই যেমন করে পানি বয়ে নিয়ে যায়।
কপার তার বই নিয়েছে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি তেমনভাবে আলো বই নিয়ে যেতে পারবে হাজার 900 ত্বকের মাঝামাঝি সময়ে একটি আবিষ্কার আলোর আশা জায়গায় এ সময় ফ্রান্সের বিজ্ঞানীরা লক্ষ্য করেছিলেন ঝর্নাকে আলোকিত করার সময় কিছু আলোকপাত এর কলামের মধ্যে আটকা পড়ে ইংরেজি বিজ্ঞানীরা একে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে দেখালেন।
অপটিক্যাল ফাইবার কাকে বলে
যে পানি প্রবাহের সাহায্যে আলোকের ইচ্ছামত বিভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়া যায় আলোর পথযাত্রী দামও বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী কাছে সাহায্যে এটি করে দেখান ফলের নিশ্চিত হয়েছে কাছে সাহায্যে আলোকের পরিবহন করা সম্ভব কিন্তু নতুন সমস্যায় উদয় হলো এবার কাচের রিকশাচালকের পাঠানোর সহজ হলেও।
রোদ নিয়ে কাজ করে কি আর সহজ বুঝতেই পারছেন কাচের মত ভারী ভঙ্গুর একটি জিনিস কে বড় পরিসরে স্থাপন করা কত ঝামেলা আর তাছাড়া এখানে দুষ্কর ব্যাপার তাই গবেষকরা কাচের বোতলে গাছের তন্তু কে বেছে নেন কাজ শিল্পে খোদিত কাছ থেকে খুবই সচেতন তৈরি করার প্রক্রিয়া প্রচলিত ছিল বিজ্ঞানীরা সিদ্ধান্ত নিতে হবে আলম পরিবহনের জন্য এটি নিয়ে কাজ করাও সহজ না।
- ৪ অভ্যেস ত্যাগ করলে সারা জীবন চেহারা সুন্দর থাকবে ও যৌবন ঠিক থাকবে
- মেসি, নেইমার ,রোনাল্ডো কে সেরা
- সেলিব্রেটির লাইফ স্টাইল কেমন হয়
থেকে সহজে বানানো যায় এটি কিন্তু আবার সেই পুরনো সমস্যার উদয় হল বায়ুমণ্ডলের মত কাজ মাধ্যমেও প্রচুর পরিমাণে লস হয় আলোর যে দেখিলু হয়ে পড়ে আলোর সংকেত তবে কাজটি বায়ুমণ্ডল নয় থেকে প্রয়োজন মত পরিবর্তন করে নেওয়া সম্ভব হলেও হতে পারে তাই বিজ্ঞানীরা কেন হয় তা নিয়ে গবেষণা শুরু করলেন লস কমলা খেতে প্রথম সম্মেলন লরেন্স কার্তিক নামের একজন গবেষক কার্টিস শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পর্যায়ে গবেষণার কাজ করছেন অপটিক্যাল ফাইবারের পুরো খোলনলচে বদলে দেন তিনি।
অপটিক্যাল ফাইবার এর প্রতিসরাঙ্ক
আগের গাছের চারপাশে উচ্চ প্রতিফলক আবরণ ব্যবহার করা হতো যাতে বারবার প্রতিফলিত হয়ে এগিয়ে যেত আলম কার্টিজ প্রতিফলক আবরণে বদলে আরো একটি ভারী কাছে বেষ্টনী ব্যবহার করেন যার প্রতিসরাঙ্ক কাছে চেয়ে কম ছিল বাইরের আবরণের প্রতিসারঙ্ক কম হওয়াতে পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন প্রক্রিয়া সংঘটিত হয় আমরা জানি সংকট কোণের বেশি কোন আলো ফেললে আলোক প্রতিষ্ঠিত হয়ে।
বেরিয়ে যাওয়ার বদলে আবার আগের মাধ্যমে ফিরে আসে এই প্রক্রিয়ার নাম পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন পদ্ধতিকে আলো ট্রাস্ট অনেকটাই কমে যায় সে সময়ের সবচেয়ে উন্নত অপটিক্যাল ফাইবারের প্রতিমা জলের শতকরা 10 ভাগ আলোর কত দূরত্ব বাড়ার সাথে সাথে এলো বাড়িতে থাকতো ফলে কয়েক মিনিট যেতে না যেতেই মুসিক দাদারা যেমন কিছুই অবশিষ্ট থাকত না হলে স্বল্প দূরত্বে কিছু প্রযুক্তিতে অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহৃত হলেও যোগাযোগের ক্ষেত্রে তার সম্ভাবনা নিয়ে আশাহত হয়ে পড়েন বিজ্ঞানীরা।
হংকংয়ে জন্ম নেওয়া আমেরিকান গবেষক তার গবেষণা প্রয়োজন করেন অপটিক্যাল ফাইবারে আলোর এত বেশি লস কাছের কারনে হচ্ছে না বড় কাছে বিদ্যমান অন্যান্য পদ্ধতির শোষণ করে নিয়েছে আলোকে তাই কাজকে বিশুদ্ধ করা হলে এ লস অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব অন্তত শতকরা 99 ভাগই কমিয়ে আনা যাবে হাজার 965 সালে তিনি তার সম্পূর্ণ গবেষণা প্রকাশ করেন কিন্তু তার কাজটি অসাধারণ হওয়া সত্বেও প্রথমদিকে একটি আশানুরূপ সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়নি যোগাযোগ খাতের জন্য কার্যকর।
অপটিক্যাল ফাইবার এর বৈশিষ্ট্য
অপটিক্যাল ফাইবার উদ্ভাবনে প্রথম সফলতা পায় করে নিন গ্লাস ল্যাবরেটরির গবেষকরা হাজার 970 সালে তারা ঘোষণা করেন তাদের প্রস্তুত করা অপটিক্যাল ফাইবার আলোর প্রতি কিলোমিটারে শতকরা 98 ভাগ এর চেয়েও কম অর্থাৎ বেঁধে দেওয়া লক্ষ্যে চেয়েও বেশি অর্জন করে ফেলেছেন তারা বছর দুয়েকের মাথায় তারা এলো সে পরিমাণ 60 শতাংশের নিয়ে আসতে সক্ষম হন প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিকভাবে অপটিক্যাল ফাইবারে স্থাপিত হয় 1975 সালের 13 বছর পরে স্থাপিত হয়।
ট্রানসাটলান্টিক কেবল অপটিক্যাল ফাইবার প্রযুক্তিগত উন্নতি করেছে পৃথিবীতে মূল্যবোধ শিষ্টাচার এর মৌলিক কাজের ফাইবার অপটিক কমিউনিকেশন এর জনক হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছেন তিনি তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ 2009 সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জিতেছেন তিনি।